হিজরা সম্প্রদায়ের পূর্ব শত্রুতা জের ধরে মেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর থেকে সন্ধ্যা ও রুবিনা নামের দুই হিজরাকে অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রেখা ও সোহাগী নামে দুই হিজরাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রবিবার দুপুরের দিকে রেখা ও সোহাগী আদালতে হাজিরা দিতে আসলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ তারিক হাসান ওই হিজড়া ২জন কে কারাগারে পাঠাবার নির্দেশ দেন।
গত ২৫ ডিসেম্বর হিজরা সম্প্রদায়ের পূর্ব শত্রুতা জের ধরে মেহেরপুর সদর উপজেলা শ্যামপুর থেকে সন্ধ্যা ও রুবিনা নামের দুই হিজড়াকে অপহরণ ও নির্যাতনের পর তাদের অচেতন অবস্থায় পুলিশ তাদের উদ্ধার করে মেহেরপুর-২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঐ ঘটনাই মেহেরপুর সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়।
লিখিত অভিযোগে জানানো হয় প্রতিদিনের ন্যায় ২৫ ডিসেম্বর সকালের দিকে মেহেরপুর গোহাট পাড়ার বাসিন্দা হিজরা সুরভী, সন্ধ্যা ও রুবিনা মেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে নিজেদের কাজে রওনা দেন। সুরভী, সন্ধ্যা ও রুবিনা শ্যামপুর গ্রামের ছেলে নাচানোর কাজ শুরু করার পরপরই রেখা, সোহাগী, শিমরান, সুবর্ণা, লতা, শিপন সহ ১০-১২ জনের অপর একটি হিজরার দল তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা সুরভী সন্ধ্যা ও রুবিনাকে মারধর করে সন্ধ্যা ও রুবিনাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে মেহেরপুরের হিজরা গুরুমা সীমা হিজরার নেতৃত্বে অন্যান্য হিজরারা মেহেরপুর সদর থানায় গিয়ে অভিযোগ দাখিল করেন। ঐদিন বিকেলের দিকে মেহেরপুর সদর থানা পুলিশের অনুরোধে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ চুয়াডাঙ্গার সাত গাড়ি এলাকা থেকে সন্ধ্যা ও রুবিনা কে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে মেহেরপুরে পাঠিয়ে দেন ।
https://ajkermeherpur.com/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC/
============================================================ Advocate Shahanur Islam | An Young, Ascendant, Dedicated Human Rights Defender, Lawyer and Blogger in Bangladesh, Fighting for Ensuring Human Rights, Rule of Law, Good Governance, Peace and Social Justice For the Victim of Torture, Extra Judicial Killing, Force Disappearance, Trafficking in Persons including Ethnic, Religious, Sexual and Social Minority People.
No comments:
Post a Comment